আজমিরীগঞ্জ:-
আজরিমীগঞ্জে যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতার উপর পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনায় দুই পক্ষই পাল্টাপাল্টি মামলা দায়ের করেছে। ৩টি মামলায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীসহ কৃষক ও ব্যবসায়ীকে আসামী করা হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে।
সূত্র জানায়, গত ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় রাস্তায় হাঁটার সময় ঠেলাধাক্কাকে কেন্দ্র করে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল কদ্দুছ সেনের সমর্থক যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীরা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি রহিবুর রহমান খানকে পিটিয়ে আহত করে। এ ঘটনায় ফার্মেসী ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ ফারুক খান বাদী হয়ে ওইদিন রাতেই আব্দুল কদ্দুছ সেনকে প্রধান আসামী করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ১০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আজমিরীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার প্রতিশোধ নিতে ১৯ ডিসেম্বর রাত প্রায় ১০টায় রহিবুর রহমান খানের ভাতিজা যুবলীগ কর্মী পাভেল খান আজরিমীগঞ্জ বাজারে ভূইয়া মার্কেটের আতিক কম্পিউটারে প্রবেশ করে আব্দুল কদ্দুছ সেনের সমর্থক উপজেলা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক রাকু রায়কে পিটিয়ে আহত করে। এ ঘটনায় উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি টিটন মাহমুদ বাদী হয়ে রহিবুর রহমান খানকে প্রধান আসামী করে ৮ জনের বিরুদ্ধে গতকাল আজমিরীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামালার অন্যান্য আসামীরা হলেন রফিকুর রহমানের বড় ভাই ডাঃ মহিবুর রহমান ও ব্যবসায়ী সহিবুর রহমান, ফার্মেসী ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ ফারুক খান, ছাত্রলীগ নেতা পাভেল খান, ব্যবসায়ী শফিক মিয়া, কৃষক আজিজুল মিয়া ও সালেহ আহমেদ। এদিকে ছাত্রলীগ নেতা রাকু রায়কে মারপিটের ঘটনায় উপজেলা যুবলীগ নেতা মোশাররফ হোসেন মজনু বাদী হয়ে ফার্মেসী ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ ফারুক খানকে প্রধান আসামী করে ৭ জনের বিরুদ্ধে গতকাল আজরিমীগঞ্জ থানায় পাল্টা মামলা দায়ের করেন। মামলার অপর আসামীরা হলেন ব্যবসায়ী সহিবুর রহমান, ছাত্রলীগ নেতা পাভেল খান, রাসেল আহমেদ, ডাঃ মহিবুর রহমান, ব্যবসায়ী শফিক মিয়া ও কৃষক সালেহ আহমেদ।
একটি সূত্র জানিয়েছে, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে সৃষ্ট বিরোধ নিষ্পত্তি করতে এমপি এডভোকেট আব্দুল মজিদ খান তার প্রতিনিধি হিসেবে উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি সিরাজ মিয়াকে দায়িত্ব দেন। সিরাজ মিয়া বার বার চেষ্টা করেও উভয় পক্ষকে সালিশ প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসতে ব্যর্থ হন।
সূত্র জানায়, গত ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় রাস্তায় হাঁটার সময় ঠেলাধাক্কাকে কেন্দ্র করে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল কদ্দুছ সেনের সমর্থক যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীরা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি রহিবুর রহমান খানকে পিটিয়ে আহত করে। এ ঘটনায় ফার্মেসী ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ ফারুক খান বাদী হয়ে ওইদিন রাতেই আব্দুল কদ্দুছ সেনকে প্রধান আসামী করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ১০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আজমিরীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার প্রতিশোধ নিতে ১৯ ডিসেম্বর রাত প্রায় ১০টায় রহিবুর রহমান খানের ভাতিজা যুবলীগ কর্মী পাভেল খান আজরিমীগঞ্জ বাজারে ভূইয়া মার্কেটের আতিক কম্পিউটারে প্রবেশ করে আব্দুল কদ্দুছ সেনের সমর্থক উপজেলা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক রাকু রায়কে পিটিয়ে আহত করে। এ ঘটনায় উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি টিটন মাহমুদ বাদী হয়ে রহিবুর রহমান খানকে প্রধান আসামী করে ৮ জনের বিরুদ্ধে গতকাল আজমিরীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামালার অন্যান্য আসামীরা হলেন রফিকুর রহমানের বড় ভাই ডাঃ মহিবুর রহমান ও ব্যবসায়ী সহিবুর রহমান, ফার্মেসী ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ ফারুক খান, ছাত্রলীগ নেতা পাভেল খান, ব্যবসায়ী শফিক মিয়া, কৃষক আজিজুল মিয়া ও সালেহ আহমেদ। এদিকে ছাত্রলীগ নেতা রাকু রায়কে মারপিটের ঘটনায় উপজেলা যুবলীগ নেতা মোশাররফ হোসেন মজনু বাদী হয়ে ফার্মেসী ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ ফারুক খানকে প্রধান আসামী করে ৭ জনের বিরুদ্ধে গতকাল আজরিমীগঞ্জ থানায় পাল্টা মামলা দায়ের করেন। মামলার অপর আসামীরা হলেন ব্যবসায়ী সহিবুর রহমান, ছাত্রলীগ নেতা পাভেল খান, রাসেল আহমেদ, ডাঃ মহিবুর রহমান, ব্যবসায়ী শফিক মিয়া ও কৃষক সালেহ আহমেদ।
একটি সূত্র জানিয়েছে, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে সৃষ্ট বিরোধ নিষ্পত্তি করতে এমপি এডভোকেট আব্দুল মজিদ খান তার প্রতিনিধি হিসেবে উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি সিরাজ মিয়াকে দায়িত্ব দেন। সিরাজ মিয়া বার বার চেষ্টা করেও উভয় পক্ষকে সালিশ প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসতে ব্যর্থ হন।
No comments:
Post a Comment