বানিয়াচঙ্গ :--
এমপি আবদুল মজিদ খান বলেছেন,মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত জেনে দল ও তার ব্যক্তি চরিত্র হননসহ নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে সরকারবিরোধী মহল। বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা। তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেন, আমার অর্জিত সম্পদ অবৈধ হলে রাজনীতি ছেড়ে দেবো এবং যে শাস্তি হয়, তা মাথা পেতে নেবো। তবে আমার সম্পদের হিসাব শংকর পাল কিংবা অন্য কোন নেতাকে নয়, জনগণের কাছে অবশ্যই দেবো। তিনি দুদক ও সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে তদন্ত করে এর সত্যতা জনগণের সম্মুখে প্রকাশ করার আহবান জানান। গতকাল রোববার দুপুরে বানিয়াচঙ্গ শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
যুবলীগ সভাপতি রেখাছ মিয়ার সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক সাহিবুর রহমানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন খান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন কৃষকলীগের আহবায়ক শাহনেওয়াজ ফুল মিয়া, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান খান, মনিরুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রিয়তোষ রঞ্জন দেব, ছায়েব আলী, আলমগীর মিয়া, আজিজুর রহমান খেলু, আবদুল হালিম সোহেল, উজ্জ্বল মিয়া, সাঈম হাসান পুলক প্রমূখ।
এমপি তাঁর সম্পদের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেন, ‘বিশিষ্ট কৃষি খামারী বাবার সঞ্চিত সম্পদের একমাত্র উত্তরাধিকারী আমি। এছাড়া আইন ব্যবসাকালীন বানিয়াচঙ্গ ও হবিগঞ্জ শহরে স্বল্পমূল্যে অনেক ভূমি ক্রয় করে রেখেছিলাম। পৈত্রিক ভূমিসহ ওই ভূমির মূল্য বৃদ্ধিই আমাকে সম্পদশালী করে তুলেছে। এগুলো বিক্রি করে বাড়ি-গাড়ি করেছি। আর আমার গাড়িটি কোটি টাকা দামের নয়। সরকারের ট্যাক্স ফ্রি এর আওতায় টয়োটা ফরচুনা গাড়ি ক্রয় করি। আমার স্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা বদলী বাণিজ্য করেন বলে কেউ কেউ প্রকাশ্যে প্রপাগান্ডা করছেন। তার স্বচ্ছতা ও সততা সম্পর্কে এলাকার শিক্ষক মহল ওয়াকেবহাল আছেন। সময় মতো স্কুলে উপস্থিত হতে পারেন না বলে নৈতিকতা বোধ থেকে তিনি এ বছর স্বেচ্ছায় চাকুরী থেকে অবসর নিয়েছেন’। এমপি মজিদ খান জাপা নেতা শংকর পালের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলেন, শংকর পাল কর ফাঁকি দিতে গিয়ে ব্যবসায় তিন ধরনের খাতা ব্যবহার করেন। মজুদ ব্যবসা করে তিনি আজ কোটিপতি। যা সবারই জানা। এ নিয়েও তদন্ত চায় জনগণ।
প্রসঙ্গত, গত ১ নভেম্বর বানিয়াচঙ্গের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে উপজেলা জাপার সমাবেশে শংকর পাল তাঁর বক্তব্যে বলেছিলেন, এমপি আবদুল মজিদ খান নির্বাচনী হলফনামায় ৪ লাখ টাকার সম্পদ উল্লেখ করলেও বর্তমানে ৬ কোটি টাকায় বাড়ি নির্মাণ ও কোটি টাকার গাড়ি হাঁকান। এর জবাবে এমপি আবদুল মজিদ খান এসব কথা বলেছেন।
যুবলীগ সভাপতি রেখাছ মিয়ার সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক সাহিবুর রহমানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন খান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন কৃষকলীগের আহবায়ক শাহনেওয়াজ ফুল মিয়া, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান খান, মনিরুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রিয়তোষ রঞ্জন দেব, ছায়েব আলী, আলমগীর মিয়া, আজিজুর রহমান খেলু, আবদুল হালিম সোহেল, উজ্জ্বল মিয়া, সাঈম হাসান পুলক প্রমূখ।
এমপি তাঁর সম্পদের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেন, ‘বিশিষ্ট কৃষি খামারী বাবার সঞ্চিত সম্পদের একমাত্র উত্তরাধিকারী আমি। এছাড়া আইন ব্যবসাকালীন বানিয়াচঙ্গ ও হবিগঞ্জ শহরে স্বল্পমূল্যে অনেক ভূমি ক্রয় করে রেখেছিলাম। পৈত্রিক ভূমিসহ ওই ভূমির মূল্য বৃদ্ধিই আমাকে সম্পদশালী করে তুলেছে। এগুলো বিক্রি করে বাড়ি-গাড়ি করেছি। আর আমার গাড়িটি কোটি টাকা দামের নয়। সরকারের ট্যাক্স ফ্রি এর আওতায় টয়োটা ফরচুনা গাড়ি ক্রয় করি। আমার স্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা বদলী বাণিজ্য করেন বলে কেউ কেউ প্রকাশ্যে প্রপাগান্ডা করছেন। তার স্বচ্ছতা ও সততা সম্পর্কে এলাকার শিক্ষক মহল ওয়াকেবহাল আছেন। সময় মতো স্কুলে উপস্থিত হতে পারেন না বলে নৈতিকতা বোধ থেকে তিনি এ বছর স্বেচ্ছায় চাকুরী থেকে অবসর নিয়েছেন’। এমপি মজিদ খান জাপা নেতা শংকর পালের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলেন, শংকর পাল কর ফাঁকি দিতে গিয়ে ব্যবসায় তিন ধরনের খাতা ব্যবহার করেন। মজুদ ব্যবসা করে তিনি আজ কোটিপতি। যা সবারই জানা। এ নিয়েও তদন্ত চায় জনগণ।
প্রসঙ্গত, গত ১ নভেম্বর বানিয়াচঙ্গের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে উপজেলা জাপার সমাবেশে শংকর পাল তাঁর বক্তব্যে বলেছিলেন, এমপি আবদুল মজিদ খান নির্বাচনী হলফনামায় ৪ লাখ টাকার সম্পদ উল্লেখ করলেও বর্তমানে ৬ কোটি টাকায় বাড়ি নির্মাণ ও কোটি টাকার গাড়ি হাঁকান। এর জবাবে এমপি আবদুল মজিদ খান এসব কথা বলেছেন।
No comments:
Post a Comment