দুনিয়ার শুরু লগ্ন থেকেই মুসলমানদের উপর বিভিন্ন রকম জুলুম,অত্যাচার হত্যা নির্যাতন চলছে। আর আজকের চলমান বিশ্বেও সন্ত্রাস,জঙ্গিবাদ অপবাদ দিয়ে মুসলিম নিধনের মেতে উঠেছে পশ্চিমা বিশ্বের বিধর্মীরা। একের একের এক মুসলিম রাষ্ট্র গুলি সন্ত্রাসি আখ্যায়িত করে হামলা চালিয়ে নির্বিচারে শিশূ,নারী-পুরুষ বিশ্ব থেকে মুসলিমদের নিশ্চিন্ত করতে হত্যা করে চলেছ। ইসলামে সন্ত্রাস নেই, সন্ত্রাসকে ইসলাম প্রশ্রয় দেয়না। আজকে সেই ইমলাম ধর্মালম্বীদের বিশ্বের দরবারে মুসলমানদের সন্ত্রাস হিসাবে পরিচিত করতে কিছু কিছু মিডিয়া যেন এজেন্ডা হিসাবে আবির্ভাব হয়েছে। বিশ্ব সন্ত্রাসী লালনকারী আমেরিকার ততকালিন প্রেসিটেন্ট জর্জ বুশ বিশ্ব নন্দিত বজুর্গ উসামা বিন লাদেনকে সন্ত্রাস হিসাবে আখ্যায়িত করে আফগানস্তানে মুসলিম নিধনে যে স্ট্রিম রোলার চালিয়ে ছিল জাহিলি যুগের বরবরতা হার মানিয়েছে। এখনও চলছে ইসলাইলি কর্তৃমফিলিস্তিনে মুসলিম হত্যা। রবিবার নতুন করে হামলা চালিয়ে ৭০জন শিশূসহ মুসলমানকে হত্যা করেছে ইসরাইলি সেনা বাহিনী।৭২ হাজার বাহিনীকে প্রস্তুত করে রেখেছে মুসলিম নিধনের জন্য। মায়ানমান,ভারতের আসামেও চলেছে মুসলমানেদর উপর ব্যাপক নির্যাতন। কই এদের পাশেতো কাউকে এগিয়ে আসতে দেখিনি। কোন মিডিয়াতো নয়। কিন্তু যারা ইসলাম রক্ষা করতে অস্ত্রবাজ কাফিরদের বিরুদ্ধে উমর,উসমানের সাহসী সৈনিকের ন্যায় লড়ে যাচ্ছে জঙ্গি। সম্প্রতি পাকিস্তানি ১৪ বছরের মালালাকে নিয়ে মিডিয়ার যে হুইচুই দেখলাম সত্যিই আমি আশ্চর্জ হয়েছি। যে মালালা কোমল মুতি শিশুদের ইসলাম বিদ্ধেশি কাজে ধাবিত করছে। আর সেই মালাল মুসলিম সৈনিকদের বিরুদ্ধে কলম ধরতে একটুও কাপেনি। তার পরই তালেমবানদের গুলিতে আহত হলে বিশ্বে ইহুদী এজেন্ডদারী মিডিয়ার শুরু নিউজ আপডেটের প্রতিযোগীতা। বিশ্বের পশ্চিমা দেশ গুলোর পাশাপাশি বিশ্বের পশ্চিমামতবাদী বুদ্ধিজিবিদের শুরু কান্না। তার চিকিতসার জন্য এগিয়ে আসে বৃটেন। কেন?তার জন্য মায়া কেন? যাদের অস্ত্রের থেকে রেহাই পাচ্ছে মুসলমানদের কোমলমেতা শিশু,রানী.পুরুষ কই তাদের জন্যতো কেউ কাদেনি। মিডিয়াতো ওদের উপর নির্যাতনের ভিডিও বা ফোটো প্রকাশ করেনি। ওদের সাহায্যের জন্য কেউতো এগিয়ে আসেনি।এ কোন বিচার? কোথায় বিশ্বের শান্তিকামীগন। বর্তমান বিশ্বে দেখা যায় রাস্ট্র প্রধান ভাষনে শুধু সন্ত্রাস নির্মূলেনর কথা শুনা যায়। দেখা যায় তারাই বড় সন্ত্রাসীদের লালন পালনকারী। বাংলাদেশ বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রীরাও জঙ্গি বিরোধী কথার বলে থাকে। ভাল সবাই সন্ত্রান মুক্ত চাই। কিন্তু উনাদের কথা বলা আর চেহারা মিলে না ইঙ্গিতটা ঠিকই বাংলাদেশর আলেম সমাজের দিকে।বাংলাদেশর আলেমকোল শিরোমুনি ইসলামী বিরোধী আন্দোলেনর লড়াকু সৈনিক মুফিত আমিনীকে তারা জঙ্গি বলতে মূখে লাগেনা।এতো বড় সাহস তাদের কে দিল। তবে ইসলাম ও মুসলমানদের বিজয় একদিন হবেই।
শিহাব আল মাহমুদ
বাহরাইন.মুহাররাক সিটি
০০৯৭৩৩৬৮১২৮৩৪
No comments:
Post a Comment